|| সারাবেলা প্রতিবেদন, ঢাকা ||
জিয়াউর রহমান যেমন সেই আবদুল আলিম থেকে শুরু করে মাওলানা মান্নান থেকে শুরু করে শাহ আজিজ থেকে শুরু করে তাদেরকে মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রী এবং উপদেষ্টা বানিয়েছিল, একইভাবে আমরা দেখেছি খালেদা জিয়া সেই নিজামী এবং থেকে শুরু করে যারা যারা একেবারে সরাসরি বুদ্ধিজীবী হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিল, তাদেরকে মন্ত্রী বানিয়েছিল, খুনি রশীদ এবং হুদা- তাদের ১৯৯৬ সালের ১৫ই ফেব্রুয়ারি নির্বাচনে ভোট চুরি করে পার্লামেন্টে এনে বিরোধী দলের নেতার আসনে বসায়।” উপরোল্লিখিত কথাগুলো বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
বঙ্গবন্ধুর ৪৫তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রোববার ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি’ আয়োজিত আলোচনা সভায় এমন মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জিয়াউর রহমান যেমন খুনিদের ‘পুরস্কৃত’ করেছিলেন, তার স্ত্রী খালেদা জিয়াও ক্ষমতায় এসে ‘একই ঘটনা ঘটিয়েছেন’।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়া যেমন জাতির পিতা হত্যার সঙ্গে জড়িত, জাতীয় চার নেতাকে হত্যার সঙ্গে জড়িত, একের পর এক ক্যু করে সেনাসদস্যদের হত্যা করেছে, মুক্তিযোদ্ধা অফিসারদের হত্যা করেছে… খালেদা জিয়া ক্ষমতায় এসে ঠিক একই ঘটনা ঘটিয়েছে।
স্বাধীনতার চার বছরের মধ্যে ১৯৭৫ সালের ১৫ই অগাস্ট সেনাবাহিনীর একদল কর্মকর্তা ও সৈনিক খুন করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক, তৎকালীন রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। খুন করা হয় তার পরিবারের ছয় বছরের শিশু থেকে শুরু করে অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ বঙ্গবন্ধুর পরিবারের বেশীরভাগ সদস্যকে।
সেদিনের সেই ভয়ঙ্কর ঘটনা স্মরণ করে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বলেন, “৪৫ বছর পার হয়ে গেছে। এটা ভাবতে আমাদের অবাক লাগে। যিনি আমাদের স্বাধীনতা এনে দিলেন, মুক্তি এনে দিলেন, আত্মপরিচয়ের সুযোগ দিলেন, একটা জাতি হিসেবে আত্মমর্যাদা এনে দিলেন, তাকেই হত্যা করা হয়েছিল এ দেশের মাটিতে।”
বাবার প্রসঙ্গে কথা বলতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী এও বলেন, “বারবার মৃত্যুর মুখে তিনি পড়েছেন। কিন্তু কখনো কোনো মতেই জাতির যে আকাঙ্ক্ষা, জাতির জন্য তিনি যে কিছু করতে চেয়েছেন, এই বাঙালি জাতির জন্য তিনি জীবনকে যে উৎসর্গ করেছিলেন, তার আদর্শ সামনে নিয়েই তিনি এগিয়ে গেছেন। কখনো পেছন ফিরে তাকাননি, মৃত্যুকে পরোয়া করেননি। জেল-জুলুম অত্যাচার কোনো কিছুর তিনি পরোয়া করেননি।”
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই সভায় প্রধানমন্ত্রী যুক্ত হন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সভাপতি জাতীয় অধ্যাপক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মণ্ডলির সদস্য সাবেক শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক, সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন সভায়।
৭ thoughts on “জিয়ার মত খালেদাও বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুরস্কৃত করেছেন: প্রধানমন্ত্রী”
This paragraph will assist the internet users for building up new webpage or even a blog from start to end.
Fantastic beat ! I would like to apprentice while you amend your site, how can i subscribe for a blog website?
The account aided me a acceptable deal. I had been a little bit acquainted of this your broadcast provided bright clear idea
What’s Going down i’m new to this, I stumbled upon this I’ve found It absolutely useful and it has aided me out loads.
I am hoping to contribute & aid other users like its helped me.
Good job.
cеrtɑinly like your webѕite howeѵer you hve to test
the spelling oon quitee a few of yߋur posts. Many of them aгe rife with speⅼling issսes and Ι find it vetу bothersome to tell the truth on the other hand I
will surely come again again.
Why people still make use of to read news papers when in this technological world everything
is available on web?
I got this web paɡe from my buddy wһo shared with me regɑгding thus web
site and now this time I am browsing thіs website and
reaԀіng veгy informɑtive articles att this time.
But it has some player-buddy guidelines that give it a low property edge.