প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরের কারণেই শেখ মুজিবুর রহমান হয়েছেন বাঙ্গালির নেতা। বঙ্গবন্ধু ছেলেবেলা থেকেই প্রতিবাদী ছিলেন। তিনি আজীবন দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য প্রতিবাদ, আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন।
‘সরকারের নমনীয়তাকে কেউ দুর্বলতা ভাববেন না। এ ধরনের অপচেষ্টা সরকার কঠোর হস্তে দমন করতে বদ্ধপরিকর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গরম বক্তৃতা দিয়ে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবেন, সেটি আর বরদাশত করা হবে না।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এবারের সফরেও তিস্তা নদীর পানি বন্টন নিয়ে কোন কথা হলো না। তবে দুযোর্গ ব্যবস্থাপনা, বাণিজ্য, তথ্যপ্রযুক্তি ও খেলাধুলার উন্নয়নের মতো ৫টি ক্ষেত্রে সহযোগিতা বাড়াতে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে বাংলাদেশ ও ভারত।
‘আমি এখানকার তরুণ প্রজন্মের আমার ভাই ও বোনদের খুব গর্বের সঙ্গে একটি বিষয় স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নেওয়া আমার জীবনের প্রথম আন্দোলনগুলির মধ্যে একটি ছিল। আমার বয়স তখন ২০-২২ বছর ছিল, যখন আমি ও আমার অনেক সহকর্মী বাংলাদেশের মানুষের স্বাধীনতার জন্য সত্যাগ্রহ করেছিলাম। বাংলাদেশের স্বাধীনতার সমর্থন করায় আমি গ্রেফতার হয়েছিলাম এবং কারাগারেও গিয়েছিলাম।’
শুক্রবার সকালে এয়ার ইনডিয়ার একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। বিমানবন্দরের ভিভিআইপি টার্মিনালে নরেন্দ্র মোদীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। তাকে স্বাগত জানানো হয় ২১ বার তোপধ্বনি দিয়ে।
পুস্পস্তবক অর্পণের পর স্বাধীনতার স্থপতি এবং সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা জানানোর সময়ে তিন বাহিনীর একটি সুসজ্জিত দল রাষ্ট্রীয় সালাম জানায়, বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বাঙালি চেয়েছিল এমন একটি স্বাধীন রাষ্ট্র, যা প্রতিষ্ঠিত হবে মানুষের কল্যান আর মানবিক মুক্তির লক্ষ্যে নেওয়া কিছু আদর্শিক ভিত্তির ওপর। সেসব আদর্শের দিকে ফিরে তাকানোর দাবি নিয়ে এসেছে স্বাধীনতা দিবস।
আমরা স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করছি। তবে এই উদযাপন যেন শুধু আনুষ্ঠানিকতা-সর্বস্ব না হয়। জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে সামনে রেখে আমাদের দেশকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার নতুন করে শপথ নিতে হবে।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর পূর্বক্ষণে দেশের মানুষের উদ্দেশে ভাষণ দিতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার প্রেস সচিব ইহসানুল করিম জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় প্রধানমন্ত্রীর ভাষণ প্রচার করা হবে।
সংবাদ সারাদিন। একটি আমাদের দৈনিক। জানতে ও জানাতে চায় দেশ ও দেশের মানুষের এগিয়ে যাওয়ার সকল প্রয়াস। খুঁজতে চায় রাষ্ট্র ও সমাজের সকল অনিয়ম, দুর্নীতি, অসঙ্গতি ও অনাচারের কার্যকারণ। সর্বপোরি সোচ্চারণ রাখতে চায় মানুষবিরোধী সকল চেষ্টার বিরুদ্ধে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : সেলিম খান
দেশকথা
মানুষের মুখ
রাষ্ট্রকথা
অর্থবাজার
মত-অমত
চর্যাপদ
অন্য দেশ
শিক্ষাঙ্গন
ফিচার
সংবাদ সারাদিন আপনার পত্রিকা। আপনার সমস্যা, অসুবিধা লিখে পাঠান আমাদের ঠিকানায়। যারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বসে সংবাদ সারাদিন পরিবারের একজন হয়ে কাজ করতে চান, তাদেরও যোগাযোগের আমন্ত্রণ।
news@sangbadsaradin.net
০১৯৭১৪৮৯৭২১
+৮৮০২*********
বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-০২, সড়ক নম্বর-০৪, প্রধান সড়ক মেট্রো হাউজিং, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭।
