পাল্টে যাওয়ার আগের শিরোনাম বেহায়ার বিদায়

‘রাজার দোষে রাজ্য নষ্ট, প্রজা কষ্ট পায়’! শত জাতি, ভাষা-সংস্কৃতির আমেরিকায় বিভেদের বিষকে যিনি ক্ষণে ক্ষণে উস্কে দিয়েছেন, তিনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। ইতিহাসের আস্তাকুঁড় থেকে তুলে এনেছেন বর্ণবাদকে। জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার বদলে শুরু থেকেই প্রশ্রয় দিয়েছেন বিভক্তিকে!

বন্ধুত্বের সুযোগে যৌনহয়রানি পরিবার সমাজ ও রাষ্ট্রের দায় কতটা

|| নজরুল ইসলাম তোফা || বহু প্রজাতির “জীব সম্প্রদায়” আছে সে গুলো প্রধানত নারী কিংবা পুরুষ হিসেবে দুটি আলাদা শ্রেণীতে বিভক্ত, এমন শ্রেণী দু’টির প্রতিটি

সহিংস আমেরিকা পুঁজিবাদ ও সাম্রাজ্যবাদের ভেতরগত সংকট

রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক পার্টির মধ্যে মূলগত পার্থক্য খুব সামান্য। শাসক-শোষকদেরই দুই দল। লক্ষ্যে ভিন্নতা নাই, কৌশলগত দৃষ্টিভঙ্গীতে পার্থক্য। শোষণের ধারাবাহিকতায়, আমেরিকানরাই বলে যে, সম্পদের ভাগাভাগি হয়েছে ১% ও ৯৯%। এক শতাংশ মানুষের হাতে ৯৯% সম্পদ। আর নিরানব্বই ভাগ মানুষের ভাগ্যে ১% সম্পদ।

বাংলাদেশের এখনকার সংকটটা শাসনতান্ত্রিক

নাগরিককে আইনত জুলুম-নিপীড়ন করার ঔপনিবেশিক মডেলের আইনের সাপেক্ষে মৌলিক অধিকারকে বিচার করা যাবে না। সমাজের দ্বন্দ্বগুলোর শান্তিপূর্ণ মীমাংসার পথ থাকা দরকার। একটা অন্তর্ভূক্তিমুলক বা ইনক্লুসিভ ও গণক্ষমতাতান্ত্রিক রাষ্ট্র বিনির্মাণে এগুলো অবশ্য এবং এই মুহূর্তে করণীয়।

চোখের সামনে ধরা দিল পদ্মা সেতু

বাংলাদেশে রাস্তা, সেতু বা ব্রিজ, রাস্তার কার্পেটিং হচ্ছে উন্নয়ন। মান সম্পন্ন কর্মসংস্থান, সার্বজনীন পেনশন, সবার জন্য স্বাস্থ্য, বেকার ভাতা কিংবা সবার জন্য নিরাপত্তা এখনও উন্নয়ন দর্শন বলে স্বীকৃত ও গৃহীত হয়নি।

উপকূল দিবস এখন সময়ের দাবি

সম্প্রতি ১২ নভেম্বর ২০২০ উপকূলজুড়ে এ দাবি পূর্বের ন্যায় এবারও উচ্চারিত হয়েছে। উপকূল ফাউন্ডেশন আয়োজনে রাজধানী ঢাকাসহ ভোলা, বরিশাল, পটুয়াখালী

প্রলয়ঙ্ককরী ঘূর্ণিঝড়ের অর্ধশত বছরে উপকূল দিবস

ভয়াল ১২ নভেম্বর উপকূল জীবন ইতিহাসের এক ভয়াবহ কালরাত। ১৯৭০ সালের এ দিনে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে ১০ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি ঘটে। উপকূলীয় দ্বীপচরসহ বহু এলাকার ঘরবাড়ি নিশ্চিহ্ন হয়ে বিরাণ জনপদে পরিণত হয়।

তালগাছে প্রকৃতি সাজাই জীবন বাঁচাই

ঘন সবুজে আবৃত বিস্তীর্ণ ধানক্ষেত, মাঝখানে কর্দমাক্ত মেঠোপথ, তার দুই পাশে মাথা উঁচু তালগাছ আমাদের উপকূল ও গ্রামীণ জীবনের প্রতিচ্ছবি। এমন সুন্দর ও নৈসর্গিক দৃশ্য এখন খুঁজে পাওয়া দুর্লভ

ধর্ষণবিরুদ্ধ আন্দোলন নিয়ে কিছু সোজাসাপ্টা কথা

যেকোন আন্দোলন এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সংগঠিত শক্তির প্রয়োজন। নারী নির্যাতন নিয়ে দশকের পর দশক এনজিওরা কাজ করলেও তাদের দৌড় আলোচনা আর সেমিনারেই বন্দি। ফলে প্রতিকারের জন্য শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক সংগঠনের কাছে মানুষকে ফিরে যেতে হয়।

ধর্ষণ, বিচার ও আমাদের রুগ্ন বাস্তবতা

এরজন্য চলমান অস্থির ও সংকটগ্রস্ত সমাজের নানাবিধ সংস্কারের দীর্ঘমেয়াদী একটা চিন্তা রাষ্ট্রকে মাথায় নিয়ে এগুতে হবে এখন থেকেই। নানান টানাপোড়েনে সেটার সম্ভাবনা নিয়ে সংশয়ের যথেষ্ট উদ্রেক ঘটলেও সেই ভাবনায় সংশ্লিষ্টদের আর নিশ্চল-নিশ্চুপ বসে থাকার কোনো সুযোগ নেই। এখনই করা সম্ভব এমন উপায়গুলো নিয়ে ভাবতে ও এগুতে হবে এক্ষুণি।

সংবাদ সারাদিন