করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধে চলমান কঠোর বিধিনিষেধের মধ্যে  রোববার থেকে রফতানিমুখী শিল্প-কারখানা খুলে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছে সরকার। এ খবরে চিলমারী ঘাটে ঢাকামুখী যাত্রীদের ভিড় ব্যাপকভাবে বেড়েছে। লকডাউন ঘোষনা থাকলেও আইনকে তোয়াক্কা না করেই অনায়সে চলছে নৌযান। নৌকা চলাচল করলেও লকডাউনের ফাঁদে পড়ে ৩/৪ গুন ভাড়া গুনতে হচ্ছে যাত্রীদের। হাজার হাজার টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ঘাট কর্তপক্ষ।

উলিপুরের বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের শেখ পালানু গ্রামের আবুল হোসেন, আশরাফ আলী ও মমেনা বেগম এ প্রসঙ্গে জানান, লকডাউনের কারণে ঢাকায় কাজ করতে যেতে পারি নাই। যা টাকা নিয়ে আসা হয়েছিল, তাই দিয়ে কোনমতে সংসার চলছে। ঘরবাড়ী মেরামত করাতে গেলে না খেয়ে থাকতে হবে।

ধর্ষণের বিষয়টি সালিশ করে প্রকাশ করার হুমকি দিলে আয়মনাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন তারা। বাড়ির পাশে নির্জন বাঁশ ঝাড়ে নিয়ে শ্বাসরোধ করে আয়মনাকে হত্যা করা হয়।  পরে বাঁশঝাড়ের ভেতর এক সজনে গাছের ডালে গলায় রশি বেঁধে লাশ ঝুলিয়ে দেয়। তবে রশি ছিঁড়ে মরদেহটি মাটিতে পড়ে যায়।