বৈরুত বিস্ফোরণ থেকে গণঅসন্তোষে লেবানন সরকারের পদত্যাগ
লেবাননের রাজধানী বৈরুত বন্দরে গেল মঙ্গলবারের ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর থেকে জনগনের প্রতি সরকারের অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার অভিযোগে বাড়ছে গণ অসন্তোষ। এরই জেরে সোমবার পদত্যাগ করেছেন দেশটির সরকার প্রধান।
লেবাননের রাজধানী বৈরুত বন্দরে গেল মঙ্গলবারের ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর থেকে জনগনের প্রতি সরকারের অবহেলা ও দায়িত্বহীনতার অভিযোগে বাড়ছে গণ অসন্তোষ। এরই জেরে সোমবার পদত্যাগ করেছেন দেশটির সরকার প্রধান।
নাগরিকত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেয়া অনেকেই ট্রাম্পের বর্তমান কর্তৃত্ববাদি প্রশাসনকে দায়ী করলেও অনেকে আবার ট্রােম্পের করনীতিকেই বড় কারণ হিসেবে দেখছেন।
এই বিস্ফোরণের জন্য দায়ী সন্দেহে বন্দরের কয়েকজন কর্মকর্তাকে গৃহবন্দি করা হয়েছে। চলছে বিস্ফোরণের কারণ খুঁজতে তদন্ত। লেবানিজ চলচ্চিত্রকার জুড চেহাবের কথায়, ”বৈরুত কাঁদছে, বৈরুত চিৎকার করছে, মানুষ এখন উদভ্রান্ত ও ক্লান্ত।”
ইতোমধ্যেই উদ্ধার কাজ শুরু হয়েছে। বিধ্বস্ত ভবনগুলোর ধ্বংসাবশেষের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসছে হতাহত মানুষ। এখন পর্যন্ত ৭৮ জনের মৃতদেহ পাওয়া গেলেও এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। আহতদের চিকিৎসা দিতে সামলে উঠতে পারছে না হাসপাতালগুলো।
লেবাননের রাজধানী বৈরুতে বিশাল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে এতে বহু মানুষ হতাহত হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১০ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। বড়ধরণের ক্ষয়ক্ষতিরও আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
নতুন করে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেওয়ায় লকডাউন ও একইসঙ্গে দুর্যোগঅবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে অস্ট্রেলিয় রাজ্য ভিক্টোরিয়াতে। সংক্রমণ যাতে অন্য রাজ্যে ছড়িয়ে পড়তে না পারে সেজন্য ভিক্টোরিয়া ও নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যের সঙ্গে দেশটির অন্য রাজ্যগুলোর সীমান্ত বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রিয়েসুস শুক্রবার বলেন, ‘বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষ এ ভাইরাসের ভয়াবহতা সম্পর্কে সতর্ক ও সংবেদনশীল রয়েছেন, এমনকি যেসব অঞ্চলে এর প্রকোপ বেশি হয়েছে সেখানেও।’
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম শহরে শিপইয়ার্ডে নতুন একটি ক্রেন ভেঙ্গে পড়ে মারা গেছে ১০ শ্রমিক। নতুন ক্রেনটির ভার বহনের ক্ষমতা পরীক্ষা করার সময়ে সেটি কর্মরত শ্রমিকদের মাথার ওপর ভেঙে পড়ে।
এই দুই মা তাদের সদ্যজাত সন্তানসহ পশ্চিম তীর ছেড়ে যেতে চাইছিলেন জর্ডানে। রোববার দুই মাকে যেতে দিতে চাইলেও সেনারা বাধ সাধে এই বলে যে, সদ্যজাত সন্তানকে সঙ্গে নিতে পারবেন না মায়েরা।
বন্দিশিবিরে তাদেরকে ঘুমোতে দেওয়া হতো না, খাবার দেওয়া হতো না, শারীরিক সম্পর্ক করতে রাজি না হলে দিনের পর দিন না খাইয়ে রাখা হতো। চলতো শারীরিক নিপীড়ন। মাসের পর মাস দিনের আলো আর মুক্ত বাতাস তাদের কাছে থাকতো অধরা।
সংবাদ সারাদিন। একটি আমাদের দৈনিক। জানতে ও জানাতে চায় দেশ ও দেশের মানুষের এগিয়ে যাওয়ার সকল প্রয়াস। খুঁজতে চায় রাষ্ট্র ও সমাজের সকল অনিয়ম, দুর্নীতি, অসঙ্গতি ও অনাচারের কার্যকারণ। সর্বপোরি সোচ্চারণ রাখতে চায় মানুষবিরোধী সকল চেষ্টার বিরুদ্ধে।
সম্পাদক ও প্রকাশক : সেলিম খান
দেশকথা
মানুষের মুখ
রাষ্ট্রকথা
অর্থবাজার
মত-অমত
চর্যাপদ
অন্য দেশ
শিক্ষাঙ্গন
ফিচার
সংবাদ সারাদিন আপনার পত্রিকা। আপনার সমস্যা, অসুবিধা লিখে পাঠান আমাদের ঠিকানায়। যারা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বসে সংবাদ সারাদিন পরিবারের একজন হয়ে কাজ করতে চান, তাদেরও যোগাযোগের আমন্ত্রণ।
news@sangbadsaradin.net
০১৯৭১৪৮৯৭২১
+৮৮০২*********
বার্তা ও বাণিজ্যিক যোগাযোগ : বাড়ি নম্বর-০২, সড়ক নম্বর-০৪, প্রধান সড়ক মেট্রো হাউজিং, বসিলা, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭।