কঠোর লকডাউন আরও বাড়লো জনসমাগম এড়ানোর ওপর জোর

করোনাভাইরাস মহামারীর মধ্যে সংক্রমণঝূঁকিতে থাকা জেলাগুলোতে সংক্রমণ ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশনা দিয়ে সারা দেশে চলমান কঠোর লকডাউনের মেয়াদ আরও ১০ দিন বাড়ানো হয়েছে। দেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার আবার বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে জনসমাগম এড়ানোর ওপরও জোর দেওয়া হয়েছে এবার।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলছে দ্বিতীয় দফার বিশেষ লকডাউন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সার্বত্মক লকডাউনের দ্বিতীয় দফাতেও ঠেকানো যাচ্ছে না করোনার সংক্রমণের উব্বর্ধগতি। কঠোর লকডাউনের মধ্যে এমন পরিস্থিতিতে আতংকিত জেলার মানুষ। দ্বিতীয় দফা লকডাউনের ষষ্ঠ দিনে রোববার সকাল থেকেই শহর ও শহরের বাইরের বিভিন্নস্থানে চেকপোষ্ট বসিয়ে মানুষ ও যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা সফল করতে পারছে না সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট ঠেকাতে আরো জোরালো পদক্ষেপ নেয়ার তাগিদ

যারা কোভিড-১৯ রোগীর সংস্পর্শে আসেন, তারাও এখন আর আগের মতো আইসোলেশন কিংবা কোয়ারেন্টিনে থাকেন না। তবে আক্রান্তদের অন্তত পরিবার যেন কোয়ারেন্টিনে থাকে, সেটি নিশ্চিত করা দরকার। এসব ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদেরও সহায়তা লাগবে

সংবাদ প্রকাশের পর অক্সিজেন পেলো চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতাল

চাঁপাইনবাবগঞ্জের হাসপাতালে শয্যা ও অক্সিজেন সংকট নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশের পরে প্রায় ৫ হাজার ৬শ ৪৪ লিটার অক্সিজেন এসেছে সদর হাসপাতালে।

আবারো বাড়ছে করোনায় মৃত ও শনাক্ত

গেলো চব্বিশ ঘন্টায় প্রাণঘাতি এই ভাইরাতে সংক্রমিত হয়ে মারা গেছে ৪১ জন। সংক্রমণ ধরা পড়েছে ১ হাজার ৭৬৫ জনের শরীরে। একদিনে শনাক্ত ও মৃত্যুর এই সংখ্যা ৩ সপ্তাহের মধ্যে সর্বোচ্চ।

৬ জুন পর্যন্ত বাড়লো ‘কঠোর লকডাউন’

সারাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমন রোধে জারি করা ‘কঠোর লকডাউন’ আরও সাত দিন (৬ই জুন পর্যন্ত) বাড়িয়েছে সরকার। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে দূরপাল্লার বাস। খোলা থাকবে হোটেল-রেস্তোরাঁ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জে লকডাউনের দ্বিতীয় দিন চলছে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সর্বাত্মক ৭ দিনের বিশেষ লকডাউন চলছে। আজ বুধবার দ্বিতীয় দিনের মত বিশেষ এই লকডাউন সারা জেলাজুড়েই চলছে। জরুরী পরিষেবা ছাড়া বন্ধ রয়েছে দোকান-পাট, শপিংমল, হোটেল-রেস্তোরা

করোনায় বেসামাল ভারতে গেলো একদিনে মৃত্যু প্রায় ৪ হাজার

বৃহস্পতিবার সকালে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগের ২৪ ঘণ্টায় চার লাখ ১২ হাজার ২৬২ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে, একই সময়ে মারা গেছে ৩৯৮০ জন।

সংবাদ সারাদিন